শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু

যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা' আলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা।

মুহাম্মদ (সাঃ)-আল্লাহর রাসূল

মুহাম্মদ (সাঃ)-সকল মানুষের জন্য উদাহরন, সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ, ও আল্লাহর রাসুল

আল কোরআন - মহান আল্লাহ প্রদত্ত কিতাব

এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,

আমাদেরকে সরল পথ দেখাও

আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।

আল্লাহ নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু

সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।

Labels: ,

ঈশ্বর/খোদা/ আল্লাহ আছেন প্রমান দেন? (চর মেরে) প্রমানিত।

একটি ছেলে বিদেশে পড়তে গিয়েছিল অনেকদিন পর যখন সে ফিরল সে তার বাবা মা কে বলল তাকে একজন ধার্মিক গুরু বা যে কোন শিক্ষিত এক্সপার্ট এনে দিতে যে তার তিনটি প্রশ্নের জবাব দিতে পারবে। শেষে তার বাবা মা একজন মুসলিম ইস্ক্লার ডেকে দিলেন

যুবকঃ আপনি কে? আপনি কি আমার তিনটি প্রশ্নের জবাব দিতে পারবেন?
মুসলিম ব্যক্তিঃ আল্লহ চাহেন তো আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব।
যুবকঃ আপনি কি শিওর? এর আগে অনেক প্রফেসর আর এক্সপার্ট আমার এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেনি।
মুসলিম ব্যক্তিঃ আমি আমার সবাত্তক চেষ্টা করবো । আল্লহ চাহেন তো উত্তর পেয়ে যাবেন।


যুবকঃ আমার তিনটি প্রশ্নঃ
১# ঈশ্বর/আল্লাহ/ খোদা কি আছেন? থাকলে দেখান বা প্রমান দিন?
২# তাকদির বা ভাগ্য কি?
৩# শয়তান যদি আগুনের তৈরি হয়, তবে শেষে তাকে কেন জাহান্নামের আগুনে ফেলা হবে সেওতো আগুনের তৈরি, এটা অবশ্যই তাকে যন্ত্রনা দিবেনা যেহেতু শয়তান ও জাহান্নাম দুটোই আগুনের তৈরি। আল্লাহ্‌ কি এতদূর পরজন্ত ভেবেছেন।


হঠাৎ মুসলিম ব্যক্তি যুবকের গালে জোরে চর মারলেন।
যুবকঃ(ব্যথা সহ) আপনি আমার উপর রেগে গেলেন কেন?

মুসলিম ব্যক্তিঃ আমি রেগে যাইনি আমার চর হল তোমার প্রশ্নের উত্তর।
যুবকঃ আমি ঠিক বুজতে পারলাম না?
মুসলিম ব্যক্তিঃ চর খাওয়ার পর তুমি কেমন অনুভব করছ?
যুবকঃ আবশ্যই ব্যথা পেয়েছি।
মুসলিম ব্যক্তিঃ তাহলে তুমি বিশ্বাস কর ব্যথা আছে?
যুবকঃ হ্যাঁ
মুসলিম ব্যক্তিঃ আমাকে ব্যথা দেখাও ?
যুবকঃ আমি পারবনা। ব্যথা কি দেখাযায়।
মুসলিম ব্যক্তিঃ এটা হল আমার প্রথম উওর। আমরা সবাই খোদার অস্তিত অনুভব করতে পারি তাকে দেখা ছারাই।

গত রাতে তুমি কি সপ্নে দেখেছ যে তুমি আমার কাছে চর খবে?
যুবকঃ না
মুসলিম ব্যক্তিঃ তুমি কি কখনো ভেবেছ যে তুমি আমার কাছে আজ চর খবে?
যুবকঃ না
মুসলিম ব্যক্তিঃ এটাই হল ভাগ্য বা তকদীর। এটা আমার দ্বিতীয় উত্তর।


আচ্ছা আমার হাত যা দিয়ে চর মারলাম টা কিসের তৈরি?
যুবকঃ এটা রক্ত মাংসে গরা।
মুসলিম ব্যক্তিঃ তোমার গাল টা কিসের তৈরি?
যুবকঃ এটাও রক্ত মাংসে গরা।
মুসলিম ব্যক্তিঃ চর খাওয়ার পর তুমি কেমন অনুভব করেছ?
যুবকঃ আবশ্যই ব্যথা পেয়েছি।

মুসলিম ব্যক্তিঃ আর এটাই হচ্ছে আমার তৃতীয় উওর, শয়তান এবং জাহান্নাম যদিও আগুনের তৈরি যদি আল্লাহ্‌ চাহেন তবে জাহান্নাম হবে শয়তানের জন্য সবচ্চ কঠিন(ব্যথার)আযাবের জায়গা।

Finally: I love Allah, Allah is my fountain of Life and My Savoir. Allah keeps me going day and night. Without Allah, I am no one, but with Allah, I can do everything, Allah is my strength. May Allah help you to Succeed threw QUARAN . Amen.

0 comments
Labels: ,

কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব: ২ :- নিশ্চই আমি মানুষকে কষ্ট/পরিশ্রমি রূপে সৃষ্টি করেছি।



আল্লাহ সুরা বালাদ ৯০:আয়াত ৪ এ বলেন নিশ্চয় আমি মানুষকে কষ্ট/তকলিফ/শ্রমনির্ভর/পরিশ্রমি রূপে সৃষ্টি করেছি। অর্থ আমাদের জীবন সুখে পরিপূর্ন নয়, ফুলের বিছানা নয়।

لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ فِي كَبَدٍ 
লা কাদ খালাকনা আল ইনসানা ফিই কাবাদ 
নিশ্চই আমি মানুষকে শ্রমনির্ভর রূপে সৃষ্টি করেছি
[সুরা বালাদ ৯০:আয়াত ৪]

কাবাদ= তীব্র/প্রচণ্ড /প্রগাঢ়/দারূণ/চরম/প্রচুর, কঠিন/শক্ত/মুশকিল/কষ্টকর / বেয়াড়া/দু: সাধ্য/শ্রমসাধ্য/দুরূহ/অত্যন্ত জটিল/ভার/সঙ্কটপূরন

কঠোর পরিশ্রম বা এমন যা মানুষকে চারদিক থেকে আকরে ধরে রাখে / অশান্তিতে রাখে। মানুষ জাতিকে (পুরুষ/মহিলা) কে সৃষ্টি করা হয়েছে সংগ্রাম করে বেচে থাকতে।

এই আয়াত আলোচনা করতে দুটি দিক নিয়ে আলোচনা করা যায়: একদিক হলো আল্লাহর দিক বা আল্লাহর পথ
আর একদিক হলো যা আল্লাহ থেকে দুরে সরিয়ে দেয় সেই পথ;

যে পথই আপনি নির্বাচন করুন না কেন- আপনাকে বিভিন্ন ধরনের সংগ্রাম/কষ্টকর /দুরূহ/অত্যন্ত জটিল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। যদিও এক সংগ্রাম কস্ট আপনাকে আল্লাহর ক্ষমা ও পুরস্কার এর দিকে নিয়ে যাবে আর অন্য পথ আপনাকে নিয়ে যাবে আল্লাহর শাস্তির দিকে।

মানুষ আল্লাহর পথ ইসলামের পথ হতে দুরে সরে যায় কারন সে মনে করে ইসলামী নিয়মে চললে তাকে অনেক কস্টের সম্মুখিন হতে হবে। কিন্তু সে বুঝতে পারেনা যে যদিও সে আল্লাহর নির্দেশিত পথ হতে দুরে সরে যায়- সে তবুও অনেক কস্টের/কঠিন চাপের সম্মুখিন হবে জীবনের অন্যান্য বিষয় হতে।

আল্লাহ আমাদের বলেন:

يُرِيدُ اللّهُ لِيُبَيِّنَ لَكُمْ وَيَهْدِيَكُمْ سُنَنَ الَّذِينَ مِن قَبْلِكُمْ وَيَتُوبَ عَلَيْكُمْ وَاللّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ 
আল্লাহ তোমাদের জন্যে সব কিছু পরিষ্কার বর্ণনা করে দিতে চান, তোমাদের পূর্ববর্তীদের পথ প্রদর্শন করতে চান। এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করতে চান, আল্লাহ মহাজ্ঞানী রহস্যবিদ। 

وَاللّهُ يُرِيدُ أَن يَتُوبَ عَلَيْكُمْ وَيُرِيدُ الَّذِينَ يَتَّبِعُونَ الشَّهَوَاتِ أَن تَمِيلُواْ مَيْلاً عَظِيمًا 
আল্লাহ তোমাদের প্রতি ক্ষমাশীল হতে চান, এবং যারা কামনা-বাসনার অনুসারী, তারা চায় যে, তোমরা পথ থেকে অনেক দূরে বিচ্যুত হয়ে পড়।

 يُرِيدُ اللَّهُ أَن يُخَفِّفَ عَنكُمْ ۚ وَخُلِقَ الْإِنسَانُ ضَعِيفًا
  আল্লাহ তোমাদের বোঝা হালকা করতে চান। মানুষ দুর্বল সৃজিত হয়েছে। 
God wishes to lighten your burdens (with His guidance). For, the human being has been created weak. (সুরা নিসা ৪ আয়াত:২৬-২৮)

কাবাদ বলতে আরো বুঝায়- দিনের মধ্যবর্তী সময় (সবচেয়ে কঠিন সময়/ সবচেয়ে গরম থাকে যে সময়, আরবের জন্য মরুভুমিতে ঠিক দুপুরের সময় বুঝাতে কাবাদ।এটা আরো নির্দেশ করে এমন অবস্থা যেমন আপনি মরুভুমিতে হাটছেন আর আপনার পা বালুতে আটকে যাওয়ার মত না পারবেন হাটতে না পরবেন দৈরাতে সেখানেই আটকা পরে যাবার মত।

সমার্থক শব্দ কিবদ -বলতে বুঝায় যখন আপনার যকৃতের পীড়া হয় যাতে মানুষ কস্ট পায় সুখকর নয় এমন অনুভুতি।

কিছু সাহাবা কবদ কে দেখেন জীবনের ভিন্ন ভিন্ন অধ্যায় হিসেবে: যেমন আমনি যখন মায়ের গর্ভ থেকে বের হন তখন আপনার এবং আপনার আম্মার জন্য কস্টকর

অতপর যখন আপনি বড় হন- আপনি তখন সংগ্রাম করেন এবং বিভিন্ন শিক্ষার মধ্যে দিয়ে যান যেমন খাবার , হাটা, কথা বলা ইত্যাদি , এখন দেখুন প্রতিটা সময় আপনি সংগ্রাম করেন কস্ট করেন যা চলতে থাকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত।

মুফতি মুহাম্মদ শাফি বলেন: মানুষ কখনোই চিন্তা ও কস্ট হতে ফ্রি হতে পারেনা। সবচেয়ে ধনি যে তার চিন্তা বা সংগ্রাম থাকে টাকা বা তার পরিবারর সাথে তার সম্পর্ক নিয়ে এবং এটা আপনার আমার জন্য চিন্তার কারন না হতে পারে কারন আমরা গরিবরা আমাদের পরিবারের সাথে ভাল সম্পক থাকতে পারে , তাদের (ধনিদের) সমস্যা তাদের ছেলে মেয়েদের মাদকাসক্তি,শিশা, মদ, জুয়া ইত্যাদি যা গরিবদের না থাকতে পারে কিন্তু সেটা ধনিদের জন্য খুবই চিন্তা ও কস্টের বিষয়।

এই পৃথিবীতে উদ্বেগ বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকমের হয় (যেমন রাজনীতি বিদদের গুম বা ইলেকশন নিয়ে উদ্বেগ) কিন্তু একটি জিনিস কমন হলো সবারই উদ্বেগ আছে (যেমন মেয়েদের জুতার সাথে জামার ম্যচ না হওয়া আর ছেলেদের আইপ্যাড/ল্যপটপ ইত্যদি নিয়ে উদ্বেগ)

প্রত্যেক মানুষের জীবনে তাদের নিজস্ব উদ্বেগ আছে। তাই কেন না আমরা সেই কস্ট কে উদ্বেগকে মেনে নেই যে কস্টে/উদ্বেগে রয়েছে উত্তম প্রতিদান?? কারন আপনি তো সারা জীবন কস্টে/উদ্বেগে কাটাবেনই-- যাই করুন না কেন??

লিখেছেন-  ফয়সাল হাসান

0 comments
Labels: ,

#কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য সুরা বাকারা আয়াত ১৪৩

আপনি কি মুসলিম তবে আপনারই দায়িত্ব সবার মাঝে শান্তি বজায় রাখা তা হতে পরে আপনার পরিবার হতে পারে দেশ।

আপনি কি জানেন আল্লাহ কত সুন্দর ভাবে বলেছেন সুরা বাকারা তে : সুরা বাকারা সম্পকে না জানলে একটু দেখুন :: আল কোরআন সুরা নং: ২ আয়াত:১৪৩ যাকে বলা হয় মধ্যবর্তী আয়াত সেখানে আল্লাহ বলেন :

The Middle (wasat) Ayah of al-Baqarah.
وَكَذَٰلِكَ جَعَلْنَاكُمْ أُمَّةً وَسَطًا


এমনিভাবে আমি তোমাদেরকে মধ্যপন্থী সম্প্রদায় করেছি যাতে করে তোমরা সাক্ষ্যদাতা হও মানবমন্ডলীর জন্যে এবং যাতে রসূল সাক্ষ্যদাতা হন তোমাদের জন্য। And thus We have made you a Wasata (Middle way – Just/Balanced) Ummah/Nation..- al Baqarah 2:143

এটার সৌন্দর্য দেখুন: সুরা বাকারাতে মোট আয়াত সংখা ২৮৬ এবং আল্লাহ সুরা বাকারার আয়াতে মধ্যবর্তী বুঝাতে আল্লাহ ঠিক সূরা বাকারার মাঝখানটাকে ব্যবহার করলেন সেটা সকলের বিস্বয় আর কোরআনেই ভাষাগত সৌন্দর্য এবং এটা যে আল্লাহর বানী তাই প্রমান করে।

নোট: মনে রাখবেন সুরা বাকারা কিন্তূ কয়েক বছর সময় ধরে নাযিল হয়েছিল এবং এটা প্রথমে মুখস্ত করা হয় (মুহাম্মদ সঃ সময় পুরো কোরআন লিখা হয়নি সাহাবিরা মুখস্ত রাখতেন হজরত উসমান (রঃ) প্রথম কোরআন সংকলন করেন মুহাম্মদ (সঃ)ইন্তিকালের অনেক পরে)

যখন কোরআন সংকলন করাহয় তখনো আয়াত নং ছিল না যেমন এখন আমরা দেখি তাই এটা ইম্পসিবল যে আয়াতটি ইচ্ছাক্রত ভাবে মাঝখানে বসানো কারন সুরাটা সবাই আগেই মুখস্ত করে রেখেছিল তাই মানুষের পক্ষে পরবর্তীতে তা পরিবর্তনের কোন সুযোগ নেই

এবার অংকটা নিজেই করুন: [ সুরা বাকারার মোট আয়াত ২৮৬/২=১৪৩]
১৪৩ নং আয়াতকে সুরা বাকারার মধ্যবর্তী আয়াত হিসেবে ধরা যায় আর সেই মধ্যবর্তী আয়াতেই আল্লাহ আমাদের বলেন তিনি আমাদের মধ্যবর্তী সম্প্রদায় হিসেবে মনোনীত করেছেন। সুবহানাল্লাহ

এখন এই আয়াত থেকে আমরা শিক্ষা পাইযে যদি আমরা ঈমান আনি ও নিজেদের কে মুসলিম হিসেবে মানি তবে আমাদের দায়িত্ব হল সমাজে শান্তি শৃংখলা বজায় রাখা আপনি নিজেও শান্তি বজায় রাখবেন আপনার পরিবার , সমাজ ও দেশের শান্তি বজায় রাখতে সর্বদা সচেস্ট থাকবেন।

তবেই সম্ভব আমাদের দেশের সুন্দর দিন ফিরে পাওয়া, দেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যাওয়া যদি সবাই মিলে দেশে ও সমাজে শান্তি বজায় রেখে মধ্যপন্থী সম্প্রদায় হিসেবে সবার সাথে(অন্য সম্প্রদায় হিন্দু খ্রিস্টান) এবং নিজেদের সাথে একে অপরে ভাল ব্যবহার করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। এই ভাবে থাকার সুফল দুদিকেই এক দুনিয়াতে আপনি শান্তি বজায় রাখবেন আর দ্বিতীয় যখন আপনাকে কেউ সাহাজ্য করতে পারবেনা তখান আপনি পাবেন আপনার রাসুল (সঃ) কে আপনার সাক্ষ্যদাতা হিসেবে। এর চেয়ে ভাল পুরস্কার আর কি হতে পারে একজন মুসলিমের জন্য।

তবে যারা সমাজে শান্তি বিনস্ট করছে মানুষ কে কস্ট দেয়ার মাধ্যমে , ঘুষ দূর্নীতি, মানুষ কে তার হক থেকে বন্চিত করে ও অন্যান্য অপরাধের মাধ্যমে তাদের নাম যত সুন্দর মুসলিম নাম হোক না কেন বা তারা যদি মসজিদের ঈমামও হন তবে তারা যে আসলেই মুসলিম কিনা তা আপনারা বুঝেছেন নিস্চই।

একজন মুসলিম সেই যার আচার ব্যবহারে থাকবে কোমলতা একে অপরের জন্য সহায়তা সবোপরি সৎ চরিত্রের অধিকারি যেমন ছিলেন আমাদের মহানবী (সঃ) যার ব্যবহারে মুগ্ধ হয়ে মানুষ ইসলাম কবুল করত।

আল্লাহ আমাদের মধ্যপন্থী সম্প্রদায় হিসেবে সবাইকে কবুল করুন। আমিন

Quran Gem: Middle Nation | Kinetic Typography



অনুবাদ করে লিখেছেন-  ফয়সাল হাসান

0 comments